ঢাকা ০১:৪৭ পিএম, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সোনারগাঁ গঙ্গাবাসী ও রাম চন্দ্র পোদ্দার (জি.আর) ইনস্টিটিউশন মডেল স্কুল এন্ড কলেজের ১২৫ বছর পূর্তি উদযাপন নারায়ণগঞ্জের নতুন ডিসি হলেন রায়হান কবির নারায়ণগঞ্জে আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ ৩৭ জন গ্রেফতার মুক্তি মিলছে না আইভীর, নতুন মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আদেশ নাশকতার পরিকল্পনা : রুপগঞ্জ থেকে যুবলীগ-ছাত্রলীগের ৪ কর্মী গ্রেফতার সংস্কারপন্থী শক্তির সাথে জোট করতে প্রস্তুত এনসিপি: হাসনাত নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের বিএনপি প্রার্থী মাসুদুজ্জামান মাসুদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহর বাড়িতে দুর্বৃত্তদের হামলা – গুলি ডাকাত সন্দেহে আড়াইহাজারে গণপিটুনি, ২ জন আহত রূপগঞ্জে বিএনপি প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান দিপু ভুঁইয়ার গণমিছিল

নিষেধাজ্ঞায় নেই ইলিশ, বাড়তি দেশি মাছের দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক | সোনালী নারায়ণগঞ্জ-
  • প্রকাশকাল ০৯:১১:৩৬ পিএম, শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০২৫
  • / ৬১ পাঠক

প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ ধরায় বিধিনিষেধ থাকায় নারায়ণগঞ্জের বাজারগুলোতে নেই ইলিশ মাছ। এতে বেড়েছে দেশীয় অন্য মাছের চাহিদা। ফলে বেড়েছে ওইসব মাছের দাম। ক্রেতারা বলছেন, মাছের সরবরাহ কম থাকায় দাম কিছুটা বেড়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রুই, ট্যাংরা, পাঙাশ, চিংড়ির দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ২০ থেকে ৫০ টাকা। গত দুই সপ্তাহ ধরে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে এসব মাছ।

ইলিশ না থাকায়, রুই ও কাতলা মাছ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৩০ থেকে ৩৫০ টাকায়, পাবদা ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায়, পাঙাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৮০ টাকায়, দেশী পুটি ও নদীর পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়, গলদা চিংড়ি ৭০০থেকে ৭৫০ টাকায়, ট্যাংরা ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকায়, শিং ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকায় ও ছোট আকারের তেলাপিয়া ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়।

মাছ ব্যবসায়ী মো. মোস্তফা বলেন, ইলিশ ধরা বন্ধ থাকায় বাজারে মাছের সরবরাহ কমে গেছে। কারণ এখন জেলেরা নদীতে জাল ফেলতে পারছে না। সরবারহ কম থাকায় মাছের দাম কিছুটা বাড়ছে।

বন্দর উপজেলা থেকে মাছ ক্রয় করতে আশা মোশাররফ হোসেন মাসুদ বলেন, প্রতি মাসের শেষে সময় এখান থেকে মাছ ক্রয় করি। এতে মহল্লার বাজারের থেকে কিছু টাকা সাশ্রয় হয়। কিন্তু মাছের দাম হঠাৎ বেড়ে গেছে, পাঙাশ ছিল ১২০ থেকে ১৩০ টাকা, সেই মাছ আজকে ১৫০ টাকা দিয়ে কিনতে হলো।

আরেক ক্রেতা হাফসা আক্তার জানান, বাজারে মাছের দাম আগের থেকেই বাড়তি। বাজারে ঢুকতেই ভয় লাগে।

বিক্রেতা গণেশ চন্দ্র দে বলেন, সাগর বা নদীর মাছ না আসলে আমাদের ব্যবসা চলে না। এখন মাছের সরবরাহ কম। ব্যবসা খুব খারাপ অবস্থায় আছে।

সংবাদটিশেয়ার করুন

নিষেধাজ্ঞায় নেই ইলিশ, বাড়তি দেশি মাছের দাম

প্রকাশকাল ০৯:১১:৩৬ পিএম, শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০২৫

প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ ধরায় বিধিনিষেধ থাকায় নারায়ণগঞ্জের বাজারগুলোতে নেই ইলিশ মাছ। এতে বেড়েছে দেশীয় অন্য মাছের চাহিদা। ফলে বেড়েছে ওইসব মাছের দাম। ক্রেতারা বলছেন, মাছের সরবরাহ কম থাকায় দাম কিছুটা বেড়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রুই, ট্যাংরা, পাঙাশ, চিংড়ির দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ২০ থেকে ৫০ টাকা। গত দুই সপ্তাহ ধরে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে এসব মাছ।

ইলিশ না থাকায়, রুই ও কাতলা মাছ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৩০ থেকে ৩৫০ টাকায়, পাবদা ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায়, পাঙাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৮০ টাকায়, দেশী পুটি ও নদীর পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়, গলদা চিংড়ি ৭০০থেকে ৭৫০ টাকায়, ট্যাংরা ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকায়, শিং ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকায় ও ছোট আকারের তেলাপিয়া ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়।

মাছ ব্যবসায়ী মো. মোস্তফা বলেন, ইলিশ ধরা বন্ধ থাকায় বাজারে মাছের সরবরাহ কমে গেছে। কারণ এখন জেলেরা নদীতে জাল ফেলতে পারছে না। সরবারহ কম থাকায় মাছের দাম কিছুটা বাড়ছে।

বন্দর উপজেলা থেকে মাছ ক্রয় করতে আশা মোশাররফ হোসেন মাসুদ বলেন, প্রতি মাসের শেষে সময় এখান থেকে মাছ ক্রয় করি। এতে মহল্লার বাজারের থেকে কিছু টাকা সাশ্রয় হয়। কিন্তু মাছের দাম হঠাৎ বেড়ে গেছে, পাঙাশ ছিল ১২০ থেকে ১৩০ টাকা, সেই মাছ আজকে ১৫০ টাকা দিয়ে কিনতে হলো।

আরেক ক্রেতা হাফসা আক্তার জানান, বাজারে মাছের দাম আগের থেকেই বাড়তি। বাজারে ঢুকতেই ভয় লাগে।

বিক্রেতা গণেশ চন্দ্র দে বলেন, সাগর বা নদীর মাছ না আসলে আমাদের ব্যবসা চলে না। এখন মাছের সরবরাহ কম। ব্যবসা খুব খারাপ অবস্থায় আছে।